অভিযোগে বলা হয়েছে, আমতলী ইউনিয়নের রতাল গ্রামের মৃত মনি মোহন আচার্য্যের তিন ছেলে। পৈতৃক সূত্রে ৬৭নং রতাল মৌজার বিআরএস ১২৮, ১২৯, ১৮৬ দাগের ১ একর ৬৫ শতাংশ জমি তারা ভোগদখল করে আসছিলেন। দুই বছর আগে ওই জমির মধ্যে পুকুরসহ ৫৮ শতাংশ জমি রেয়াজুল ইসলাম তালুকদার নিজের বলে দাবি করে দখল করে নেন।
অভিযোগকারী মনি মোহন আচার্য্যের ছেলে শংকর কুমার আচার্য্য বলেন, এ জমি নিয়ে একাধিকবার এলাকায় সালিশ বৈঠক হয়েছে; কিন্তু কোনো সমাধান হয়নি।
অভিযুক্ত রেয়াজুল ইসলাম তালুকদার বলেন, এ জমি আমি ১৯৭৮ সালে অনন্ত সাহা ও মদন সাহার কাছ থেকে ক্রয় করেছি। দলিলসহ এ জমির বৈধ কাগজ আমার কাছে আছে। কোটালীপাড়া থানার ওসি শেখ লুৎফর রহমান বলেন, শংকর আচার্য্যের একটি আবেদন আমরা পেয়েছি। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দু’পক্ষকে কাগজপত্র নিয়ে থানায় আসতে বলেছি। কাগজপত্র দেখে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।